একটু চুপ কতে বস দেখি
স্রিতির ঝোলাটা থেকে
বের করে আনি কিছু গল্প
সবটা শোনাতে গেলে
রাত ভোর হয়ে যাবে
গল্পটা আজ থাক অল্প
শুরুটা করা যাক
সেই ছেলেবেলা থেকে
যখন আমার প্রিথিবীটা
গল্পের বই আর সারাদিন হইচই
কখনওবা বাজানো গীটারটা
মায়ের হাতটি ধরে ছোট ছোট পা ফেলে
কত অনুস্থানে যাওয়া
ছুটির বিকেলে ওই গঙ্গার ধারে বসে
ময়দানের হাওয়া খাওয়া
সুরের আকর্ষণ তখন থেকেই ছিল
সংগীতে হাতে খড়ি তখনিতো শুরু হোল
শেখার যে নেই কোন অন্ত
ছেলেবেলার সেই দিনগুলো বেশ ছিলো
কেন যে তারা গেল হারিয়ে
একটা একটা করে বছর গুলো সবি
যাচ্ছে কালের সীমা পেরিয়ে
বাজাতাম তখন যে শুধুই গীটার আমি
গান যে গাইব তাই ভাবিনি
কলমের রেখাগূলো সুরের মালায় গেথে
কন্ঠে আনব তাও ভাবিনি
তারপর যথারিথি জলসায় জলসায়
ছুটে ছুটে যাওয়া শুধু ভাগ্যেরি ভরসায়
কোথাও জুটল ফুল কোথাও তিরস্কার
কোথাও দিনের আলো কোথাও অন্ধকার
ছিলোর সে নেশার বিকল্প
কত রিতু বদলায় দিন রাত কত শত
পরম সুরকে খুজে চলেছি
শপ্ত সুরের ডিঙা সুরের সাগরে আমি
একাই ভাসিয়ে নিয়ে চলেছি
কত শত মানুষের পেলাম ভালোবাসা
কত খ্যাতি কত ডাক জলসায়
তবু এখনো খুজি সেই সৈসব বেলা
মনের গোপন কোন দরজায়
সারে গামা পাধা নিসা
কত কিছু হোল দেখা
যতই শিখেছি ভাবি হলনা কিছুই শেখা
নেইত শেখার বিকল্প।
No comments:
Post a Comment